Thursday, June 26, 2014

হার্ডডিস্কভালো, রাখারকিছু, দুর্দান্তটিপস, ন,

কম্পিউটিং ডিভাইসে হার্ডডিস্ক বাদ দিয়ে কিছু চিন্তা করা অসম্ভব! অপারেটিং সিস্টেম থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় সব ফাইল সংরক্ষণ, সম্পাদনা ও ব্যবহারের কাজে হার্ডডিস্ক ব্যবহার করা হয়। হার্ডডিস্কের এতসব প্রয়োজনীয়তার ভিড়ে কোনো কারণে সমস্যা দিলে ভোগান্তির শেষ নেই। নানা কারণে এই ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে হার্ডডিস্কের ক্রাশ কিংবা অন্যসব সমস্যা থেকে দুরে থাকা যায়। হার্ডডিস্কের সুরক্ষায় তেমনই কিছু বিষয়ের উল্লেখ করা হলো।

বিষয় গুলো হলঃ

১) পার্টিশন ব্যবহার
করা। এতে একটি
পার্টিশনে
অপারেটিং
সিস্টেম এবং
অন্যান্যগুলোতে
প্রয়োজনীয় ফাইল
রাখা যায়
ফলে কোনো
কারণে সমস্যা হলে
ফাইল
রিকোভারিসহ
নানা কাজে
সুবিধা হয়। আর হ্যাঁ,
প্রতি পার্টিশনে
অন্তত ২০ শতাংশ
জায়গা ফাকা
রাখা উচিত।

২) হার্ডডিস্ক
নিয়মিত ডিফ্র্যাগ
করা। সপ্তাহে অন্তত
একবার বুট টাইম
ডিফ্রাশ
তথা পেজফাইল,
হিবারফিলসহ
সিস্টেম ফাইল
ডিফ্রাশ করা।
এতে অপ্রয়োজনীয়
ফাইলের
ঝামেলা থেকে
মুক্তি পাওয়া যায়।

৩) হার্ডডিস্কের
প্রধান শত্রু
হলো ধুলাবালি।
একটি ছোট্ট
ধুলাবালির
কণা হার্ডডিস্কের
হেড নষ্ট
করতে পারে।
এতে হার্ডডিস্ক
ক্রাশ হওয়ারও
সম্ভাবনা থাকে।
তাই যতটা সম্ভব
ধুলাবালি থেকে
হার্ডডিস্ককে
সুরক্ষা করা উচিত।

৪) হার্ডডিস্কের
তাপমাত্রা নিয়মিত
মনিটর করা।
প্রয়োজনে সিস্টেম
ও হার্ডডিস্ক মনিটর
সফটওয়্যার ব্যবহার
করতে পারেন।
প্রয়োজনে
ক্রিটিক্যাল
তাপমাত্রা সেট
করে নিতে হবে,
যাতে হার্ডডিস্ক
গরম হয়ে গেলে
নোটিফিকেশন
পাওয়া যায়।

৫) নিয়মিত
রিসাইকেল বিন ও
ব্রাউজার ক্যাশ
মুছে ফেলা।
এক্ষেত্রে
সিক্লিনার
সফটওয়্যার ব্যবহার
করা যেতে পারে।

৬) সুযোগ
পেলে বছরে অন্তত
একবার
হার্ডডিস্কের
ডাটা ব্যাকআপ
নিয়ে ডিস্ক
লো লেভেল
ফরম্যাট
করে নেওয়া।
এতে ব্যাড সেক্টরসহ
হার্ডডিস্কে
অন্যান্য
সমস্যা থাকলে
সেটি দুর
হতে পারে।

৭) প্রয়োজনে
উইন্ডোজের
ইনডেক্সিং বন্ধ
করে দেওয়া। কারণ
ইনডেক্সের
কারণে অযথাই
ডিস্ক
ঘুরতে থাকে এবং
শক্তি বা ব্যাটারি
ক্ষয় হয়।

৮) ইউপিএস ব্যবহার
করা।
এতে হার্ডডিস্ক
ক্রাশ
হওয়া থেকে দুরে
থাকা যায়।

৯) সিস্টেম রিস্টোর
অফ
করে রাখা উচিত।
কারণ সিস্টেম
রিস্টোর
হার্ডডিস্কের
পারফরম্যান্স
ধীরগতির
করে ফেলে।

No comments:

Post a Comment